আর্জেন্টিনা জাতীয় ফুটবল দল
ডাকনাম | লা আলবিসেলেস্তে (সাদা-আকাশী) | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | আর্জেন্টিনীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
কনফেডারেশন | কনমেবল (দক্ষিণ আমেরিকা) | ||
প্রধান কোচ | লিওনেল এস্কালোনি | ||
অধিনায়ক | লিওনেল মেসি | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | লিওনেল মেসি (১৮০) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | লিওনেল মেসি (১০৬) | ||
মাঠ | বিভিন্ন | ||
ফিফা কোড | ARG | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১ (১,৮৪০.৩৮) ৬ এপ্রিল ২০২৩ ) | ||
সর্বোচ্চ | ১ (মার্চ ২০০৭, অক্টোবর ২০০৭–জুন ২০০৮, জুলাই–অক্টোবর ২০১৫, এপ্রিল ২০১৬–এপ্রিল ২০১৭) | ||
সর্বনিম্ন | ২৪ (আগস্ট ১৯৯৬) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[১] | ||
সর্বোচ্চ | ১ (২৯ বার) | ||
সর্বনিম্ন | ২৬ (জুন ১৯৯০) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
উরুগুয়ে ০–৬ আর্জেন্টিনা (মোন্তেবিদেও, উরুগুয়ে; ২০ জুলাই ১৯০২)[২][৩][৪][৫] | |||
বৃহত্তম জয় | |||
আর্জেন্টিনা ১২–০ ইকুয়েডর (মোন্তেবিদেও, উরুগুয়ে; ২২ জানুয়ারি ১৯৪২) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
চেকোস্লোভাকিয়া ৬–১ আর্জেন্টিনা (হেলসিংবর্গ, সুইডেন; ১৫ জুন ১৯৫৮) উরুগুয়ে ৫–০ আর্জেন্টিনা (গুয়ায়াকিল, ইকুয়েডর; ১৬ ডিসেম্বর ১৯৫৯) আর্জেন্টিনা ০–৫ কলম্বিয়া (বুয়েনোস আইরেস, আর্জেন্টিনা; ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৯৩) বলিভিয়া ৬–১ আর্জেন্টিনা (লা পাস, বলিভিয়া; ১ এপ্রিল ২০০৯) স্পেন ৬–১ আর্জেন্টিনা (মাদ্রিদ, স্পেন; ২৭ মার্চ ২০১৮) | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১৭ (১৯৩০-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চ্যাম্পিয়ন (১৯৭৮, ১৯৮৬,২০২২) | ||
কোপা আমেরিকা | |||
অংশগ্রহণ | ৪৪ (১৯১৬-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চ্যাম্পিয়ন (১৯২১, ১৯২৫, ১৯২৭, ১৯২৯, ১৯৩৭, ১৯৪১, ১৯৪৫, ১৯৪৬, ১৯৪৭, ১৯৫৫, ১৯৫৭, ১৯৫৯, ১৯৯১, ১৯৯৩, ২০২১, ২০২৪ ) | ||
প্যানআমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ | |||
অংশগ্রহণ | ২ (১৯৫৬-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চ্যাম্পিয়ন (১৯৬০) | ||
কনমেবল–উয়েফা কাপ অব চ্যাম্পিয়ন্স | |||
অংশগ্রহণ | ১ (১৯৯৩-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চ্যাম্পিয়ন (১৯৯৩, ২০২২) | ||
কনফেডারেশন্স কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ৩ (১৯৯২-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চ্যাম্পিয়ন (১৯৯২) |
আর্জেন্টিনা জাতীয় ফুটবল দল (স্পেনীয়: Selección de fútbol de Argentina) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে আর্জেন্টিনার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম আর্জেন্টিনার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা আর্জেন্টিনীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯১২ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯১৬ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা কনমেবলের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯০২ সালের ২০শে জুলাই তারিখে, আর্জেন্টিনা প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; উরুগুয়ের মোন্তেবিদেও-এ অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে আর্জেন্টিনা উরুগুয়েকে ৬–০ গোলে পরাজিত করে।
লা আলবিসেলেস্তে নামে পরিচিত এই দলটি বেশ কয়েকটি স্টেডিয়ামে তাদের হোম ম্যাচগুলো আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনোস আইরেসে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন লিওনেল এস্কালোনি এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন ইন্টার মায়ামির আক্রমণভাগের খেলোয়াড় লিওনেল মেসি।
আর্জেন্টিনা ফিফা বিশ্বকাপের ইতিহাসের অন্যতম সফল দল, যারা এপর্যন্ত ৩ বার (১৯৭৮, ১৯৮৬ এবং ২০২২) বিশ্বকাপ জয়লাভ করেছে। এছাড়া কোপা আমেরিকােও আর্জেন্টিনা অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ১৬টি (১৯২১, ১৯২৫, ১৯২৭, ১৯২৯, ১৯৩৭, ১৯৪১, ১৯৪৫, ১৯৪৬, ১৯৪৭, ১৯৫৫, ১৯৫৭, ১৯৫৯, ১৯৯১, ১৯৯৩, ২০২১,২০২৪) শিরোপা জয়লাভ করেছে।
দিয়েগো মারাদোনা, হাভিয়ের জানেত্তি, হাভিয়ের মাশ্চেরানো, গাব্রিয়েল বাতিস্তুতা এবং লিওনেল মেসির মতো খেলোয়াড়গণ আর্জেন্টিনার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]প্রাথমিক ইতিহাস
[সম্পাদনা]যদিও আর্জেন্টিনাতে ফুটবল খেলা শুরু হয় ১৮৬৭ সালে, তবে ১৯০১ সালে আর্জেন্টিনার প্রথম জাতীয় ফুটবল দল গঠিত হয়। তারা উরুগুয়ের বিপক্ষে একটি প্রীতি খেলায় প্রথম মুখোমুখি হয়। খেলাটি অনুষ্ঠিত হয় ১৯০১ সালের ১৬ মে, যেখানে আর্জেন্টিনা ৩–২ ব্যবধানে জয় লাভ করে। আর্জেন্টিনার প্রথম আনুষ্ঠানিক শিরোপা ছিল কোপা লিপতন। ১৯০৬ সালে, তারা উরুগুয়েকে ২–০ ব্যবধানে হারিয়ে এই শিরোপা জয়লাভ করে।[৬] ঐ বছর আর্জেন্টিনা নিউটন কাপেও অংশগ্রহণ করে এবং উরুগুয়েকে ২–১ ব্যবধানে হারিয়ে শিরোপা জয়লাভ করে। ১৯০৭ থেকে ১৯১১ সাল পর্যন্ত টানা আরো চারবার এই শিরোপা জেতে তারা।[৭] এছাড়া তারা ১৯০৬ থেকে ১৯০৯ সাল পর্যন্ত চারবার লিপতন কাপও জয়লাভ করে।
১৯১৬ সালে, কনমেবল পরিচালিত দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপে (বর্তমানে কোপা আমেরিকা) অংশগ্রহণ করে আর্জেন্টিনা। এই প্রতিযোগিতায় শিরোপা জেতে উরুগুয়ে।
আর্জেন্টিনা তাদের প্রথম দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ জেতে ১৯২১ সালে। প্রতিযোগিতায় তারা উরুগুয়ে, প্যারাগুয়ে এবং ব্রাজিলের বিপক্ষে সবকয়টি খেলায় জয় লাভ করে।[৮]
১৯২৪ সালের ২রা অক্টোবর তারিখে উরুগুয়ের বিপক্ষে একটি প্রীতি খেলায় অংশগ্রহণ করে আর্জেন্টিনা। খেলার ১৬তম মিনিটে আর্জেন্টাইন উইঙ্গার সিজারিও ওঞ্জারি কর্ণার কিক থেকে একটি গোল করেন। তিনি কর্ণার কিক নেন এবং কোন খেলোয়াড় বল স্পর্শ না করলেও তা উরুগুয়ের গোলপোস্টের ভেতরে ঢুকে যায়। এই গোলটির নাম দেওয়া হয় ‘‘গোল অলিম্পিকো’’ বা ‘‘অলিম্পিক গোল’’।[৯]
১৯২৭ সালে আর্জেন্টিনা তাদের তৃতীয় দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ শিরোপা জিতে। এই প্রতিযোগিতার তিন খেলার সবকয়টিতেই জয় লাভ করে তারা। আর্জেন্টিনা ১৯২৮ আমস্টারডাম অলিম্পিকে অংশগ্রহন করে। উরুগুয়ের বিপক্ষে ফাইনালে ২–১ ব্যবধানে হেরে রৌপ্যপদক জেতে তারা। ১৯২৯ সালে টানা দ্বিতীয়বারের মত দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ জেতে আর্জেন্টিনা। এই প্রতিযোগিতায়ও আর্জেন্টিনা সবকয়টি খেলায় জয় লাভ করে। ১৯৩০ সালে ফিফা প্রথম বিশ্বকাপ আয়োজন করে। প্রতিযোগিতায় আজেন্টিনাসহ মোট ১৩টি দেশ অংশগ্রহন করে। সবকয়টি খেলায় জয় লাভ করে ফাইনালে পৌছালেও, উরুগুয়ের বিপক্ষে ৪–২ ব্যবধানে হেরে শিরোপা হাতছাড়া হয় তাদের। প্রতিযোগিতায় আট গোল নিয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতা হন আর্জেন্টিনার গুইলেরমো স্তাবিল। ১৯৩৪ ইতালি বিশ্বকাপে অংশগ্রহন করলেও, প্রথম পর্বে সুইডেনের বিপক্ষে ৩–২ ব্যবধানে পরাজিত হয়ে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয় আর্জেন্টিনা।
পোশাকের ইতিহাস
[সম্পাদনা]আর্জেন্টিনার প্রথম জার্সি হিসেবে হালকা নীল উলম্ব রেখাযুক্ত সাদা শার্ট, কালো হাফপ্যান্ট এবং সাদা/কালো মোজা রয়েছে। তাদের দ্বিতীয় জার্সিতে সাধারণত কালো শার্ট, কালো হাফপ্যান্ট এবং কালো মোজা হয়ে থাকে।
র্যাঙ্কিং
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০০৭ সালের মার্চ মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে আর্জেন্টিনা তাদের ইতিহাসে সর্বপ্রথম সর্বোচ্চ অবস্থান (১ম) অর্জন করে এবং ১৯৯৬ সালের আগস্ট মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ২৪তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে আর্জেন্টিনার সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ১ম (যা তারা সর্বপ্রথম ১৯০২ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ২৬। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
- ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১ | আর্জেন্টিনা | ১৮৫৫.২ | |
২ | ফ্রান্স | ১৮৪৫.৪৪ | |
৩ | ইংল্যান্ড | ১৮০০.০৫ |
- বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১ | আর্জেন্টিনা | ২১৩৮ | |
২ | ১ | ফ্রান্স | ২১১০ |
৩ | ৩ | স্পেন | ২০৩৩ |
৩ | ২ | পর্তুগাল | ২০৩৩ |
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্বকাপ
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
১৯৩০ | ফাইনাল | ২য় | ৫ | ৪ | ০ | ১ | ১৮ | ৯ | আমন্ত্রণের মাধ্যমে উত্তীর্ণ | ||||||
১৯৩৪ | প্রথম পর্ব | ৯ম | ১ | ০ | ০ | ১ | ২ | ৩ | স্বয়ংক্রিয়ভাবে উত্তীর্ণ | ||||||
১৯৩৮ | প্রত্যাহার | প্রত্যাহার | |||||||||||||
১৯৫০ | |||||||||||||||
১৯৫৪ | |||||||||||||||
১৯৫৮ | গ্রুপ পর্ব | ১৩তম | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৫ | ১০ | ৪ | ৩ | ০ | ১ | ১০ | ২ | |
১৯৬২ | গ্রুপ পর্ব | ১০ম | ৩ | ১ | ১ | ১ | ২ | ৩ | ২ | ২ | ০ | ০ | ১১ | ৩ | |
১৯৬৬ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৫ম | ৪ | ২ | ১ | ১ | ৪ | ২ | ৪ | ৩ | ১ | ০ | ৯ | ২ | |
১৯৭০ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৪ | ১ | ১ | ২ | ৪ | ৬ | ||||||||
১৯৭৪ | দ্বিতীয় পর্ব | ৮ম | ৬ | ১ | ২ | ৩ | ৯ | ১২ | ৪ | ৩ | ১ | ০ | ৯ | ২ | |
১৯৭৮ | ফাইনাল | ১ম | ৭ | ৫ | ১ | ১ | ১৫ | ৪ | আয়োজক হিসেবে উত্তীর্ণ | ||||||
১৯৮২ | দ্বিতীয় পর্ব | ১১তম | ৫ | ২ | ০ | ৩ | ৮ | ৭ | পূর্ববর্তী আসরের ফাইনাল হিসেবে উত্তীর্ণ | ||||||
১৯৮৬ | ফাইনাল | ১ম | ৭ | ৬ | ১ | ০ | ১৪ | ৫ | ৬ | ৪ | ১ | ১ | ১২ | ৬ | |
১৯৯০ | ফাইনাল | ২য় | ৭ | ২ | ৩ | ২ | ৫ | ৪ | পূর্ববর্তী আসরের ফাইনাল হিসেবে উত্তীর্ণ | ||||||
১৯৯৪ | ১৬ দলের পর্ব | ১০ম | ৪ | ২ | ০ | ২ | ৮ | ৬ | ৮ | ৪ | ২ | ২ | ৯ | ১০ | |
১৯৯৮ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৬ষ্ঠ | ৫ | ৩ | ১ | ১ | ১০ | ৪ | ১৬ | ৮ | ৬ | ২ | ২৩ | ১৩ | |
২০০২ | গ্রুপ পর্ব | ১৮তম | ৩ | ১ | ১ | ১ | ২ | ২ | ১৮ | ১৩ | ৪ | ১ | ৪২ | ১৫ | |
২০০৬ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৬ষ্ঠ | ৫ | ৩ | ২ | ০ | ১১ | ৩ | ১৮ | ১০ | ৪ | ৪ | ২৯ | ১৭ | |
২০১০ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৫ম | ৫ | ৪ | ০ | ১ | ১০ | ৬ | ১৮ | ৮ | ৪ | ৬ | ২৩ | ২০ | |
২০১৪ | ফাইনাল | ২য় | ৭ | ৫ | ১ | ১ | ৮ | ৪ | ১৬ | ৯ | ৫ | ২ | ৩৫ | ১৫ | |
২০১৮ | ১৬ দলের পর্ব | ১৬তম | ৪ | ১ | ১ | ২ | ৬ | ৯ | ১৮ | ৭ | ৭ | ৪ | ১৯ | ১৬ | |
২০২২ | ফাইনাল | প্রথম | ৭ | ৪ | ২ | ১ | ১৫ | ৮ | ১৭ | ১১ | ৬ | ০ | ২৭ | ৮ | |
মোট | ৩টি শিরোপা | ১৮/২২ | ৮৮ | ৪৭ | ১৭ | ২৪ | ১৫২ | ১০১ | ১৫৯ | ৯১ | ৪২ | ২৬ | ২৭০ | ১৩৭ |
ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ
[সম্পাদনা]ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ রেকর্ড | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র * | পরাজয় | গোল প্রদান | গোল স্বীকার |
১৯৯২ | চ্যাম্পিয়ন | ১ম | ২ | ২ | ০ | ০ | ৭ | ১ |
১৯৯৫ | রানার-আপ | ২য় | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৫ | ৩ |
১৯৯৭ | বাছাই হয়নি | |||||||
১৯৯৯ | ||||||||
২০০১ | ||||||||
২০০৩ | ||||||||
২০০৫ | রানার-আপ | ২য় | ৫ | ২ | ২ | ১ | ১০ | ১০ |
২০০৯ | বাছাই হয়নি | |||||||
২০১৩ | ||||||||
মোট | ১টি শিরোপা | ৩/৯ | ১০ | ৫ | ৩ | ২ | ২২ | ১৪ |
- **সোনালি পটভূমি নির্দেশ করে, সে বছর প্রতিযোগিতায় আর্জেন্টিনা বিজয়ী হয় এবং লাল রঙের সীমানা নির্দেশ করে, সে বছর বিশ্বকাপ আর্জেন্টিনায় আয়োজিত হয়েছিল।
কোপা আমেরিকা
[সম্পাদনা]কোপা আমেরিকা | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
মোট: ১৪টি শিরোপা | |||||||
সাল | অবস্থান | সাল | অবস্থান | সাল | অবস্থান | ||
১৯১৬ | দ্বিতীয় স্থান | ১৯৪৬ | চ্যাম্পিয়ন | ১৯৯৫ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ||
১৯১৭ | দ্বিতীয় স্থান | ১৯৪৭ | চ্যাম্পিয়ন | ১৯৯৭ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ||
১৯১৯ | তৃতীয় স্থান | ১৯৪৯ | প্রত্যাহার | ১৯৯৯ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ||
১৯২০ | দ্বিতীয় স্থান | ১৯৫৩ | প্রত্যাহার | ২০০১ | প্রত্যাহার | ||
১৯২১ | চ্যাম্পিয়ন | ১৯৫৫ | চ্যাম্পিয়ন | ২০০৪ | দ্বিতীয় স্থান | ||
১৯২২ | চতুর্থ স্থান | ১৯৫৬ | তৃতীয় স্থান | ২০০৭ | দ্বিতীয় স্থান | ||
১৯২৩ | দ্বিতীয় স্থান | ১৯৫৭ | চ্যাম্পিয়ন | ২০১১ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ||
১৯২৪ | দ্বিতীয় স্থান | ১৯৫৯ | চ্যাম্পিয়ন | ২০১৫ | দ্বিতীয় স্থান | ||
১৯২৫ | চ্যাম্পিয়ন | ১৯৫৯ | দ্বিতীয় স্থান | ২০১৬ | দ্বিতীয় স্থান | ||
১৯২৬ | দ্বিতীয় স্থান | ১৯৬৩ | তৃতীয় স্থান | ২০২১ | চ্যাম্পিয়ন | ||
১৯২৭ | চ্যাম্পিয়ন | ১৯৬৭ | দ্বিতীয় স্থান | ||||
১৯২৯ | চ্যাম্পিয়ন | ১৯৭৫ | ১ম পর্ব | ||||
১৯৩৫ | দ্বিতীয় স্থান | ১৯৭৯ | ১ম পর্ব | ||||
১৯৩৭ | চ্যাম্পিয়ন | ১৯৮৩ | ১ম পর্ব | ||||
১৯৩৯ | প্রত্যাহার | ১৯৮৭ | চতুর্থ স্থান | ||||
১৯৪১ | চ্যাম্পিয়ন | ১৯৮৯ | তৃতীয় স্থান | ||||
১৯৪২ | দ্বিতীয় স্থান | ১৯৯১ | চ্যাম্পিয়ন | ||||
১৯৪৫ | চ্যাম্পিয়ন | ১৯৯৩ | চ্যাম্পিয়ন |
খেলোয়াড়
[সম্পাদনা]উল্লেখযোগ্য খেলোয়াড়
[সম্পাদনা]আর্জেন্টিনার হয়ে যারা কমপক্ষে ৫০টি খেলায় অংশগ্রহণ করেছেন বা কমপক্ষে ১০টি গোল করেছেন তাদেরকে এই তালিকায় রাখা হয়েছে।
|
|
|
প্রশিক্ষকবৃন্দ
[সম্পাদনা]১৯২৪1 থেকে বর্তমান পর্যন্ত:
|
|
|
টীকা:
- 1 ১৯০১-১৯২৪ এবং ১৯৩০-১৯৩৫ (শুধুমাত্র পাসচুচ্চি ছাড়া, যার অধীনে মাত্র একটি খেলায় অংশগ্রহণ করে আর্জেন্টিনা। খেলাটি হয়েছিল ১৯৩৪ সালের ২৭ মে।) সাল পর্যন্ত কারা দলের ম্যানেজারের দায়িত্বে ছিলেন সে সম্পর্কিত কোন রেকর্ডকৃত তথ্য নেই।[১১]
অর্জন
[সম্পাদনা]
প্রতিযোগিতামূলক[সম্পাদনা]
|
প্রীতি প্রতিযোগিতা[সম্পাদনা]
|
দ্বৈরত
[সম্পাদনা]ব্রাজিল
[সম্পাদনা]আর্জেন্টিনা তাদের দক্ষিণ আমেরিকান প্রতিবেশীদের সঙ্গে একটি দীর্ঘ এবং ভয়ঙ্কর দ্বৈরত রয়েছে।
ইংল্যান্ড
[সম্পাদনা]১৯৬৬ বিশ্বকাপ থেকে ইংল্যান্ডের ফুটবল দ্বৈরত শুরু হয় এবং ১৯৮২ সালের ফকল্যাণ্ড যুদ্ধের পর তা আরো তীব্রতর হয়। বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতায় আর্জেন্টিনা এবং ইংল্যান্ডের অনেক দ্বন্দ্ব আছে। সম্ভবত সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দ্বন্দ্বটি হচ্ছে ১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপ কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচ, যেখানে আর্জেন্টিনা বনাম ইংল্যান্ড (১৯৮৬ ফিফা বিশ্বকাপ)#দিয়েগো মারাদোনা ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দুইটি গোল করেছিল।
টীকা
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ আর্জেন্টিনীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন এবং উরুগুয়েয়ীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা আয়োজিত
- ↑ ক খ আর্জেন্টিনীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন এবং ব্রাজিলীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা আয়োজিত
- ↑ ব্রাজিলীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা আয়োজিত
- ↑ জাপানী কিরিন কোম্পানি দ্বারা আয়োজিত
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গত এক বছরে এলো রেটিং পরিবর্তন "বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং"। eloratings.net। ১২ জানুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৪।
- ↑ Pelayes, Héctor Darío (২৪ সেপ্টেম্বর ২০১০)। "Argentina-Uruguay Matches 1902–2009"। Rec.Sport.Soccer Statistics Foundation। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১০।
- ↑ ""Reasons for excluding or including full "A" internationals (1901–1910) at IFFHS"। Iffhs.de। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৪।
- ↑ Primer partido de Selecciones on Fútbol Nostalgia
- ↑ Argentina-Uruguay: el clásico con más partidos del mundo by Oscar Barnade on Clarín, 18 Nov 2019
- ↑ "Copa Lipton"। RSSSF। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Copa Newton"। RSSSF। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Southamerican Championship 1921"। RSSSF। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "El gol olímpico cumple80"। Clarin.com। ২৮ আগস্ট ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "ফিফা/কোকা-কোলা বিশ্ব র্যাঙ্কিং"। ফিফা। ২১ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ "Argentina national team archive"। RSSSF। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Copa Julio Roca at RSSSF"। Rsssf.com। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৪।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (স্পেনীয়)
- ফিফা-এ আর্জেন্টিনা জাতীয় ফুটবল দল ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩ জুন ২০০৭ তারিখে (ইংরেজি)